এবার ইউরোপের চার দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (২২ মার্চ) দেশগুলোর নেতারা বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় কাউন্সিলের বৈঠকের পর যৌথভাবে এ ঘোষণা দেন। দেশগুলো হল স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা।
এ বিষয়ে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেন, কাউন্সিলের সমাবেশের ফাঁকে আইরিশ, মাল্টিজ এবং স্লোভেনিয়ান নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। তিন দেশের সঙ্গে মিলে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছে স্পেন।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী সানচেজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সত্যি বলতে, এখনই সময়।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘গাজায় উপত্যকায় মানবিক পরিস্থিতির চরম অবনতি ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনির প্রতি অবিচার অসহনীয়। এটা শেষ করতে আমাদের অবদান রাখতে হবে।’
বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে আয়ারল্যান্ড বলেছে, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন করা। তবেই শান্তি ও নিরাপত্তায় বসবাস করতে পারবে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিরা।
এদিকে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব পাস হয়নি। পরিষদের দুই স্থায়ী সদস্য চীন ও রাশিয়া বিপক্ষে ভোট দেওয়ায় প্রস্তাবটি পাস হতে ব্যর্থ হয়েছে।
এ বিষয়ে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেন, কাউন্সিলের সমাবেশের ফাঁকে আইরিশ, মাল্টিজ এবং স্লোভেনিয়ান নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। তিন দেশের সঙ্গে মিলে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছে স্পেন।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী সানচেজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সত্যি বলতে, এখনই সময়।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘গাজায় উপত্যকায় মানবিক পরিস্থিতির চরম অবনতি ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনির প্রতি অবিচার অসহনীয়। এটা শেষ করতে আমাদের অবদান রাখতে হবে।’
বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে আয়ারল্যান্ড বলেছে, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন করা। তবেই শান্তি ও নিরাপত্তায় বসবাস করতে পারবে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিরা।
এদিকে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব পাস হয়নি। পরিষদের দুই স্থায়ী সদস্য চীন ও রাশিয়া বিপক্ষে ভোট দেওয়ায় প্রস্তাবটি পাস হতে ব্যর্থ হয়েছে।